ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়েউঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতেপারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুরবয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’
টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আট।’
টিচার বললেন, ‘নাসোনা, তুমিপ্রেগন্যান্ ¬ট হতে পারবে না।’
এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, ‘শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।
টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুরবয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’
টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আট।’
টিচার বললেন, ‘নাসোনা, তুমিপ্রেগন্যান্ ¬ট হতে পারবে না।’
এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, ‘শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।