আমরা যখন এগারো কেলাসে পড়তাম, তখন থেকে আমাদের এক বিখ্যাত বন্ধু হয়েছিলো উদয়। মানে, তার নামই ছিলো উদয়!
তার কীর্তিকাহিনী অপার এবং অনেক অনেক গল্পের দাদাকেও ছাড়িয়ে যায়। একবার গাঁজা খেয়ে সে ক্লাসের মধ্যে প্রেজেন্ট স্যার না বলে, চন্দ্রকান্তা সিরিয়ালের ক্রুরর সিং-এর স্টাইলে বলেছিলো, "ইয়াক্কু স্যার!"
এই ঘটনাটাও একদম চোখে দেখা সত্যি ঘটনা। কেমিস্ট্রির ল্যাবে স্যার
একটা প্লেটে করে দুটো কেঁচো নিয়ে ঢুকলেন। এ্যালকোহল কিভাবে চিহ্নিত করা যায় তা দেখানো হবে।
স্যার দুটো ছোট বিকারের একটাতে আধভর্তি জল নিলেন, অন্যটাতে আধখানা বিকার এ্যালকোহলে ভর্তি করলেন।
এবার কেঁচো দুটোর একটাকে জলে, আরেকটাকে এ্যালকোহলে ঢাললেন। জলে থাকা কেঁচোটা দিব্যি নড়াচড়া করছে, কিন্তু এ্যালকোহলে ঢালা কেঁচো বেচারা একটুক্ষণ ছটফট করেই মারা গেলো।
স্যার সবার দিকে তাকিয়ে বললেন, "তাহলে, তোমরা এটা থেকে কি বুঝলে?"
স্যার আমার মাথার পেছনে একটা উঠে থাকা হাতের দিকে তাকিয়ে বললেন, "হ্যাঁ, বলো।"
উদয়কে একটু ফাঁক করে দেওয়ার পরে বললো, "স্যার, আপনার এই এক্সপেরিমেন্ট থেকে বোঝা গেলো যে মদ খেলে কোনওদিনও পেটে কেঁচো বা কৃমি হবে না!"
তার কীর্তিকাহিনী অপার এবং অনেক অনেক গল্পের দাদাকেও ছাড়িয়ে যায়। একবার গাঁজা খেয়ে সে ক্লাসের মধ্যে প্রেজেন্ট স্যার না বলে, চন্দ্রকান্তা সিরিয়ালের ক্রুরর সিং-এর স্টাইলে বলেছিলো, "ইয়াক্কু স্যার!"
এই ঘটনাটাও একদম চোখে দেখা সত্যি ঘটনা। কেমিস্ট্রির ল্যাবে স্যার
একটা প্লেটে করে দুটো কেঁচো নিয়ে ঢুকলেন। এ্যালকোহল কিভাবে চিহ্নিত করা যায় তা দেখানো হবে।
স্যার দুটো ছোট বিকারের একটাতে আধভর্তি জল নিলেন, অন্যটাতে আধখানা বিকার এ্যালকোহলে ভর্তি করলেন।
এবার কেঁচো দুটোর একটাকে জলে, আরেকটাকে এ্যালকোহলে ঢাললেন। জলে থাকা কেঁচোটা দিব্যি নড়াচড়া করছে, কিন্তু এ্যালকোহলে ঢালা কেঁচো বেচারা একটুক্ষণ ছটফট করেই মারা গেলো।
স্যার সবার দিকে তাকিয়ে বললেন, "তাহলে, তোমরা এটা থেকে কি বুঝলে?"
স্যার আমার মাথার পেছনে একটা উঠে থাকা হাতের দিকে তাকিয়ে বললেন, "হ্যাঁ, বলো।"
উদয়কে একটু ফাঁক করে দেওয়ার পরে বললো, "স্যার, আপনার এই এক্সপেরিমেন্ট থেকে বোঝা গেলো যে মদ খেলে কোনওদিনও পেটে কেঁচো বা কৃমি হবে না!"