সাকিল মিয়ার অফিসের কাজে মন বসে না। তার শরীর ম্যাজম্যাজ করে, মনটাও খারাপ হয়ে থাকে সব সময়।
সাকিল মিয়ার অফিসের বস একদিন তাকে ডেকে বললেনঃ ‘শোনো, এভাবে ঢিলে ঢালা ভাবে তো অফিসে কাজ চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো?
লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। সেখানে তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে আচ্ছা করে আদর সোহাগ করতাম … হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি।
এরপর থেকে আমি একেবারে চাঙা হয়ে যেতাম, আর কোন সমস্যা থাকতো না, অফিসে দারুন উদ্দমে কাজ করতাম। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।’
হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে সাকিল মিয়ার কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হেঁসে বললেনঃ ‘কী মিয়া, পরামর্শ কেমন কাজে লাগলো?’
সাকিল মিয়া উৎফুল্ল গলায় বললো, ‘জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে ফল পেয়েছি। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!’
সাকিল মিয়ার অফিসের বস একদিন তাকে ডেকে বললেনঃ ‘শোনো, এভাবে ঢিলে ঢালা ভাবে তো অফিসে কাজ চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো?
লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। সেখানে তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে আচ্ছা করে আদর সোহাগ করতাম … হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি।
এরপর থেকে আমি একেবারে চাঙা হয়ে যেতাম, আর কোন সমস্যা থাকতো না, অফিসে দারুন উদ্দমে কাজ করতাম। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।’
হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে সাকিল মিয়ার কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হেঁসে বললেনঃ ‘কী মিয়া, পরামর্শ কেমন কাজে লাগলো?’
সাকিল মিয়া উৎফুল্ল গলায় বললো, ‘জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে ফল পেয়েছি। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!’