ভূতপূর্ব প্রেসিডেন্ট ক্লিন্টন মারা যাওয়ার পর যমালয়ের দরজায় এসে দাড়ালেন। গেট বন্ধ দেখে তিনি জোরে কয়েকবার নক করলেন।
ভেতর থেকে আওয়াজ ভেসে এলো, "কে ওখানে?"
ক্লিন্টন বললেন, "আমি, বিল ক্লিন্টন!"
একজন বুড়ো মতন লোক, চোখে চশমা, এককানে গোঁজা পেনসিল আর আরেককানে আধপোড়া একটা বিড়ি, হাতে একটা মোটাসোটা খাতা নিয়ে দরজাটা খুলে বেরিয়ে এলেন। বললেন, "আচ্ছা, বিল। তা তুমি পৃথিবীতে কি কি খারাপ কাজ করেছো বলোতো।"
ক্লিন্টন একটু সময় চিন্তা করে বললেন, "দেখুন, আমি যখন ছাত্র ছিলাম, তখন গাঁজা-টাজা খেয়েছি, কিন্তু সেটাকে আপনি খুব একটা দোষ হিসেবে ধরতে পারবেন না, কারন আমি ধোঁয়াটা পুরো গিলিনি। আমি মিথ্যে কথাও বলেছি, কিন্তু আমি কখনও শপথ নিয়ে মিথ্যা কথা বলিনি।"
বুড়ো লোকটা, মানে মিঃ সি. গুপ্ত (আজকাল চিত্রগুপ্তও আধুনিক হয়েছেন) বেশ কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, "ঠিক আছে। তা শোনো বাবা, আমি তোমাকে একটা প্রচণ্ড গরম জায়গায় পাঠাচ্ছি, কিন্তু ওটাকে আমি নরক বলবো না। সেখানে তুমি অনির্দিষ্টকাল থাকবে, কিন্তু আমরা ওটাকে অনন্ত সময় বলবো না। আর ওখানে পৌঁছে, সেখানকার অবস্থা দেখে আশা হারিয়ে ফেলো না, শুধু কখন সবকিছু পালটে যায় সেইজন্য অপেক্ষা করে বসে থেকো না।"
ভেতর থেকে আওয়াজ ভেসে এলো, "কে ওখানে?"
ক্লিন্টন বললেন, "আমি, বিল ক্লিন্টন!"
একজন বুড়ো মতন লোক, চোখে চশমা, এককানে গোঁজা পেনসিল আর আরেককানে আধপোড়া একটা বিড়ি, হাতে একটা মোটাসোটা খাতা নিয়ে দরজাটা খুলে বেরিয়ে এলেন। বললেন, "আচ্ছা, বিল। তা তুমি পৃথিবীতে কি কি খারাপ কাজ করেছো বলোতো।"
ক্লিন্টন একটু সময় চিন্তা করে বললেন, "দেখুন, আমি যখন ছাত্র ছিলাম, তখন গাঁজা-টাজা খেয়েছি, কিন্তু সেটাকে আপনি খুব একটা দোষ হিসেবে ধরতে পারবেন না, কারন আমি ধোঁয়াটা পুরো গিলিনি। আমি মিথ্যে কথাও বলেছি, কিন্তু আমি কখনও শপথ নিয়ে মিথ্যা কথা বলিনি।"
বুড়ো লোকটা, মানে মিঃ সি. গুপ্ত (আজকাল চিত্রগুপ্তও আধুনিক হয়েছেন) বেশ কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, "ঠিক আছে। তা শোনো বাবা, আমি তোমাকে একটা প্রচণ্ড গরম জায়গায় পাঠাচ্ছি, কিন্তু ওটাকে আমি নরক বলবো না। সেখানে তুমি অনির্দিষ্টকাল থাকবে, কিন্তু আমরা ওটাকে অনন্ত সময় বলবো না। আর ওখানে পৌঁছে, সেখানকার অবস্থা দেখে আশা হারিয়ে ফেলো না, শুধু কখন সবকিছু পালটে যায় সেইজন্য অপেক্ষা করে বসে থেকো না।"