মিস্টার রবার্ট আর মিসেস রবার্ট দুজন প্রায়ই একটি বেসরকারি বিমানবন্দরে বেড়াতে যান। সুন্দর, ছোট্ট বিমানগুলো দেখে রবার্ট মাঝেমধ্যে স্ত্রীকে বলেন, ‘আমরা যদি একদিন এমন একটি বিমানে ঘুরে বেড়াতে পারতাম!’‘ মাথা খারাপ! অমন একটা বিমানে চড়তে ১০০ ডলার লাগে। ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’ স্বামীকে বোঝান মিসেস রবার্ট।
এভাবে এক দিন, দুই দিন, তিন দিন…
প্রতিদিন মিস্টার রবার্টের একই আবদার। মিসেস রবার্টেরও একই কথা, ‘…১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’
অবশেষে একদিন একজন বৈমানিক তাঁদের প্রতি সদয় হলেন। বললেন, ‘আমি তোমাদের বিনা মূল্যে আকাশটা ঘুরিয়ে আনতে পারি এক শর্তে। তোমরা একটা টুঁ শব্দ করতে পারবে না। যদি করো, তাহলে ১০০ ডলার দিতে হবে। ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’
মিস্টার আর মিসেস রবার্টকে নিয়ে বিমান আকাশে উড়ল। তাঁদের ভয় দেখানোর জন্য বৈমানিক আকাশে বেশ কয়েকবার ডিগবাজি খেলেন, মাটির খুব কাছাকাছি দিয়ে ছুটে গেলেন, প্রচণ্ড ঝাঁকি দিলেন। পেছনে টুঁ শব্দটাও হলো না। নিচে নেমে বৈমানিক বললেন, ‘কীভাবে পারলেন আপনারা?’
রবার্ট বললেন, ‘আমার স্ত্রী যখন জানালা দিয়ে পড়ে গেল, তখন একবার কথা বলব ভেবেছিলাম। কিন্তু চুপ মেরে গেছি। মুখ খুললেই তো ১০০ ডলার! আর আপনি তো জানেন, ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’
এভাবে এক দিন, দুই দিন, তিন দিন…
প্রতিদিন মিস্টার রবার্টের একই আবদার। মিসেস রবার্টেরও একই কথা, ‘…১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’
অবশেষে একদিন একজন বৈমানিক তাঁদের প্রতি সদয় হলেন। বললেন, ‘আমি তোমাদের বিনা মূল্যে আকাশটা ঘুরিয়ে আনতে পারি এক শর্তে। তোমরা একটা টুঁ শব্দ করতে পারবে না। যদি করো, তাহলে ১০০ ডলার দিতে হবে। ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’
মিস্টার আর মিসেস রবার্টকে নিয়ে বিমান আকাশে উড়ল। তাঁদের ভয় দেখানোর জন্য বৈমানিক আকাশে বেশ কয়েকবার ডিগবাজি খেলেন, মাটির খুব কাছাকাছি দিয়ে ছুটে গেলেন, প্রচণ্ড ঝাঁকি দিলেন। পেছনে টুঁ শব্দটাও হলো না। নিচে নেমে বৈমানিক বললেন, ‘কীভাবে পারলেন আপনারা?’
রবার্ট বললেন, ‘আমার স্ত্রী যখন জানালা দিয়ে পড়ে গেল, তখন একবার কথা বলব ভেবেছিলাম। কিন্তু চুপ মেরে গেছি। মুখ খুললেই তো ১০০ ডলার! আর আপনি তো জানেন, ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’