একজন বিহারী একটা বাসস্টপে দাঁড়িয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলো। বেশ কিছুক্ষণ পর বাস এলে সে বাসটাতে উঠে পড়লো। বাসে ওঠার পর তো বিহারীবাবুর চক্ষু চড়কগাছ! পুরো বাসটাতে একমাত্র সে নিজে ছাড়া বাকি সব প্যাসেঞ্জারই সর্দার।
একজন একটু বয়স্ক সর্দারজি বিহারীকে বললো, "হ্যাঁরে ভাই, আমাদের কয়েকটা জোক শোনাও তো।"
এবার তো বিহারীর টেনশনে হাত-পা কাঁপতে আরম্ভ করলো। কারন সে যতগুলো জোক জানতো, সবকটাই সর্দারদের ওপর। বেশ কিছুক্ষণ ভাবার পর সে একটা উপায় বের করলো। যে যে জায়গাগুলোয় সর্দার আছে, ঐ জায়গায় সে বিহারী বসিয়ে দেবে বলে ঠিক করলো।
এই ভেবে সে বলতে আরম্ভ করলো, "অমুক শহরে তমুক সময়ে এক বিহারী থাকতো ..."।
এটুকু বলার পরই তার মাথায় সজোরে একটা চাঁটা পড়লো। বিহারী পেছনে তাকিয়ে দেখে যে তার পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা সর্দারই তাকে মেরেছে।
বিহারীকে ঘুরে তাকাতে দেখে ঐ সর্দার বেশ রাগতভাবে বললো, "বিহারী কেনো? সব সর্দার কি মরে গেছে??
অ্যাঁ??"
একজন একটু বয়স্ক সর্দারজি বিহারীকে বললো, "হ্যাঁরে ভাই, আমাদের কয়েকটা জোক শোনাও তো।"
এবার তো বিহারীর টেনশনে হাত-পা কাঁপতে আরম্ভ করলো। কারন সে যতগুলো জোক জানতো, সবকটাই সর্দারদের ওপর। বেশ কিছুক্ষণ ভাবার পর সে একটা উপায় বের করলো। যে যে জায়গাগুলোয় সর্দার আছে, ঐ জায়গায় সে বিহারী বসিয়ে দেবে বলে ঠিক করলো।
এই ভেবে সে বলতে আরম্ভ করলো, "অমুক শহরে তমুক সময়ে এক বিহারী থাকতো ..."।
এটুকু বলার পরই তার মাথায় সজোরে একটা চাঁটা পড়লো। বিহারী পেছনে তাকিয়ে দেখে যে তার পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা সর্দারই তাকে মেরেছে।
বিহারীকে ঘুরে তাকাতে দেখে ঐ সর্দার বেশ রাগতভাবে বললো, "বিহারী কেনো? সব সর্দার কি মরে গেছে??
অ্যাঁ??"